শনি গ্রহের ঘনত্ব এত কম যে একে পানিতে রাখা গেলে ভাসতে থাকবে |
২. নিউট্রন স্টাররা প্রতি সেকেন্ডে ৫০০ বার পর্যন্ত ঘুরতে পারে।
৩. সূর্যের কেন্দ্র থেকে প্রতি সেকেন্ডে দশ হাজার নিউক্লিয়ার বোমার সমপরিমাণ শক্তি নির্গত হয়, যা আলো ও তাপ আকারে ছড়িয়ে পড়ে।
৪. টেলিস্কোপ গ্যালিলিও আবিষ্কার করেননি, করেছিলেন ডাচ উদ্ভাবক জোহানেস লিপারশে। গ্যালিলিও সম্ভবত সবার আগে একে আকাশ দেখতে কাজে লাগিয়েছিলেন।
৫. ব্ল্যাক হোলের মহাকর্ষ এত তীব্র যে এর ভেতর থেকে আলোও বের হতে পারে না, তবে হকিং রেডিয়েশনের মাধ্যমে কিছু কণা বের হতে পারে।
আরো দেখুনঃ
☛ ব্ল্যাক হোলের গভীরে
৬. বিশাল ভারী ব্ল্যাক হোলদের সংঘর্ষে তৈরি হতে পারে মহাকর্ষ তরঙ্গ। ২০১৫ সালে এটি প্রথম সরাসরি শনাক্ত করা সম্ভব হয়।
৭. কেউ ব্ল্যাক হোলের খুব কাছাকাছি চলে গেলে এর মহাকর্ষের তীব্রতা মাথা ও পায়ের দিকে এত বেশি আলাদা হবে যে মাথা ও পায়ের মাঝখানের অংশ লম্বা হয়ে সেমাইয়ের মটো হয়ে যাবে।
৮. দূরের নক্ষত্র ও গ্যালাক্সি থেকে আলো আসতে এত বেশি সময় লাগে আমরা এদের দিকে তাকিয়ে এদের অতীতকে দেখতে পাই। যেমন আমরা সূর্যকে দেখি এর এর ৮.৫ মিনিট আগের অবস্থায়, সূর্যের নিকটতম নক্ষত্র প্রক্সিমা সেন্টোরিকে দেখি ৪.২ বছর আগের অবস্থায় ইত্যাদি।
৯. ১০৫৪ সালে একটি সুপারনোভা বিস্ফোরণের মাধ্যমে কাঁকড়া নেবুলার (Crab nebula) জন্ম। তৎকালীন চীনা ও আরব জ্যোতির্বিদদের দেওয়া তথ্যমতে এটি সেই সময় এত বেশি উজ্জ্বল ছিল যে একে দিনের বেলায়ও দেখা যেত।
১০. শনি গ্রহের ঘনত্ব এত কম যে একে পানিতে রাখা গেলে ভাসতে থাকবে!
আরো দেখুনঃ
☛ আপনি জানেন কি? (পর্ব-১)