Advertisement

শনিবার, ২৬ মে, ২০১৮

টেলিস্কোপের কথা মনে আসলেই সবার প্রথমে ধুপ করে কার নামটা মাথায় আসছে বলুন তো? হ্যাঁ, ঠিকই ভাবছেন, গ্যালিলিও। পুরো নাম গ্যালিলিও গ্যালিলি। কিন্তু কথা হচ্ছে, কেন তার নামটাই সবার প্রথমে মাথায় টোকা দিবে? কেননা, এটা হচ্ছে সেই বিষয় যেটা সবাই জানে, তারপরেও ভুল করে। আমরা অনেকেই জানি (মনে করি) গ্যালিলিও টেলিস্কোপ বা আকাশবীক্ষণ যন্ত্রের আবিষ্কর্তা। কিন্তু ব্যাপারটা কি আসলেই তাই?

গ্যালিলিওর টেলিস্কোপে আকাশ দেখা 

টেলিস্কোপের সর্বপ্রথম আবিষ্কর্তাকে নিয়ে অনেক খোঁড়াখুঁড়ির (!) পরেও গবেষকরা আসল মানুষটিকে প্রমাণসহ বের করতে পারেননি। টেলিস্কোপে সাথে লেন্সের ব্যাপারটা ওতোপ্রোতভাবে জড়িত। আর এই লেন্সের ধারণাটা আপনার আমার সময়কার তো নয়ই, রীতিমতো খ্রিস্টের জন্মের আগে থেকে শুরু হয়েছিলো। খ্রিস্টপূর্ব ৭১০-৭৫০ এর সময়টাতে ব্যবহৃত হওয়া একটা ক্রিস্টাল লেন্স এখনও ব্রিটিশ জাদুঘরে সংরক্ষিত রয়েছে। যার একদিক উত্তল লেন্সের বৈশিষ্ট্যের সাথে পুরোপুরি খাপ খেয়ে যায়। যদিও ওটা কী কাজে ব্যবহার করা হতো তা কখনোই জানা যায়নি, তবে এমনটা তো ভাবা যেতেই পারে ওটাও হয়তো কোনো বেসিক টেলিস্কোপেরই অংশ ছিল?

যাই হোক, টেলিস্কোপের ইতিহাসে ফিরে যাই। এর সর্বপ্রথম আবিষ্কারক হিসেবে যাকে ধরে নেয়া যায় তার নাম লিওনার্ড ডিগস (Leonard Diggs)। তবে দুঃখের ব্যাপার হলো, এই ভদ্রলোকের ব্যাপারে উল্লেখ করার মতো ইতিহাস  তেমন কিছুই মনে রাখেনি। আবিষ্কারের পর নিজ আবিষ্কারের পরিপূর্ণ ব্যাখা দিতে না পারার কারণেই হয়তো ইতিহাস তাকে দূরে সরিয়ে রেখেছিলো। কে জানে?

তবে ১৬০৮সালে একজন ডাচ চশমা নির্মাতা সর্বপ্রথম তাদের সরকারকে একটি নতুন ধরনের যন্ত্র প্রস্তাব করে। যন্ত্রটিতে একটি টিউবের দুই প্রান্তে দুটি লেন্স সংযুক্ত ছিলো যারা বস্তুর প্রতিবিম্ব বর্ধিতকরণে ভূমিকা রাখতো। লোকটার নাম ছিলো হ্যান্স লিপারশে (Hans Lippershey)। তবে লিপারশি যখন সরকারকে এই যন্ত্র ব্যবহারের প্রস্তাব করেন এবং একইসাথে আবিষ্কারের পেটেন্টের জন্যে আপিল করেন, তার পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়ায় আরও দুই ডাচ অপটিশিয়ান। ইয়ে,  মানে,  পথের কাঁটা না ঠিক, মানে আপদ হয়ে দাঁড়ায় আর কি। যদিও ঠিক একই সময়ে একই ধারণার ওপর ঐ দুই ডাচ অপটিশিয়ান কাজ করছিলো, তারপরেও সর্বপ্রথম আবিষ্কারের পর ধারণাটা সবাইকে ঠিক মতো বোঝাতে পারায় এবং মূলত আগে পেটেন্টের জন্যে আপিল করার কারণে টেলিস্কোপ আবিষ্কারের স্বীকৃতি পেয়ে যান লিপারশে। অল্পের জন্যে বাঁচা!
হ্যান্স লিপারশে 

তো প্রশ্ন জাগতেই পারে, তাহলে টেলিস্কোপের কথা উঠলেই গ্যালিলিওর নামই বা এত আড়ম্বরের সাথে উচ্চারিত হয় কেন?

উত্তরটা খুবই সহজ। লিপারশের এই আবিষ্কারের ব্যাপারটা গ্যালিলিওকে অনেক বেশি উৎসাহিত করে। তিনি টেলিস্কোপ নিয়ে কাজ করতে শুরু করে দেন।

লিপারশের তৈরি করা টেলিস্কোপের বর্ণনা তো আগেই দিলাম! মোটামুটি বলতে পারেন, পাইরেটস অব দ্য ক্যারিবিয়ানে জ্যাক স্প্যারোর হাতে থাকা সেই ছোট্ট দুরবিনের মতো যন্ত্র, যা বস্তুকে তিন গুণ বড় আকারে দেখাতে পারতো। কিন্তু গ্যালিলিও সেই টেলিস্কোপের উপর গবেষণা করে এর ক্ষমতাকে প্রথমে ৮ গুণ, তারপর দশগুণ এবং জীবনের শেষ পর্যন্ত পিছে লেগে থেকে প্রায় ৩০ গুণ বাড়িয়ে ফেলতে সক্ষম হন! যেই টেলিস্কোপে শুধুমাত্র কিনা দুটো সাধারণ লেন্সের ব্যবহার হতো একসময়, তার চেহারা পালটে ফেলে তিনি তৈরি করে ফেলেন উত্তল আর অবতল লেন্সের সমন্বয়ে বিশাল সব টেলিস্কোপ।

আরো কী করেছে জানেন? তিনিই সর্বপ্রথম টেলিস্কোপ দিয়ে চাঁদকে পর্যবেক্ষণ করেছে, জানতে পারেন চাঁদের গায়ে রয়েছে উঁচু নিচু অসংখ্য গর্ত আর পাহাড়ের কথা। তিনিই সবার আগে বুধের পৃষ্ঠদেশ, বৃহস্পতির চাঁদ, মিল্কিওয়ে বা আকাশগঙ্গা গ্যালাক্সি, শনির বলয় স্পষ্টভাবে পর্যবেক্ষণে সক্ষম হয়েছেন। তাঁর কারণেই সম্ভব হয়েছে হাজার বছরের ভুল ধারণা ভেঙে মানুষের বেরিয়ে আসা। এক সময় মানুষ মনে করতো পৃথিবী আসলে মহাবিশ্বের কেন্দ্র আর সকল গ্রহ-নক্ষত্র একে কেন্দ্র করে ঘোরে। বৃহস্পতির উপগ্রহগুলোকে দেখেই তিনি এই ভুলটা ধরতে পারেন। যা হোক, সেটা অন্য প্রসঙ্গ। তা নিয়ে আরেকদিন গল্প করা যাবে।

তো যেটা বলছিলাম,  গ্যালিলিও টেলিস্কোপের  সর্বপ্রথম আবিষ্কর্তা ছিলেন না ঠিকই কিন্তু টেলিস্কোপে অসামান্য অবদান রেখে বাকিদের অবদানকে সামান্য হলেও ম্লান করে দিয়েছিলেন। আমরা কিন্তু এখনও জানি না, টেলিস্কোপের সর্বপ্রথম আবিষ্কর্তা কে। কে জানে, হয়তোবা কোনোদিনই সেটা জানবো না! গ্যালিলিওর পর টেলিস্কোপ নিয়ে আরো দুজন বিখ্যাত বিজ্ঞানী ও দার্শনিক কাজ করেছেন। বলুন দেখি কারা তারা? একটু সহজ করে দিচ্ছি। এদের মধ্যে একজনের একটা বিশেষ বই সম্প্রতি নিলামে উঠেছে এবং প্রায় ৩৭ লাখ ডলারে বইটির প্রথম সংস্করণ কিনে নিয়েছেন এক অজ্ঞাত ব্যক্তি!

আচ্ছা,  আপনারা ভাবতে থাকুন। আমি ততক্ষণে তাঁর টেলিস্কোপ নিয়ে কৃত কাজগুলোর ব্যাপারে বলছি। তিনি সর্বপ্রথম বুঝতে পারেন যে, লেন্স ব্যবহারের কারণে টেলিস্কোপে আলোর প্রতিসরণ ঘটে। আর এ কারণে অনেক আলোকশক্তি হয় লেন্স বা অন্যান্য মাধ্যম দ্বারা শোষিত হয়ে নষ্ট হয়ে যায়। ঠিক এই কারণে তার মাথায় টেলিস্কোপে আয়না ব্যবহারের ব্যাপারটি মাথায় আসে। বিশেষ ধরনের বক্র আয়না ব্যবহার করে টেলিস্কোপে আলোর প্রতিসরণকে কাজে না লাগিয়ে বরং প্রতিফলনকে কাজে লাগানোর মাধ্যমে যদি আলোকরশ্মিগুচ্ছকে একই ফোকাস বিন্দুতে আনা যায়, তাহলে তা পূর্বের তুলনায় আরো বেশি স্পষ্ট প্রতিবিম্ব আমাদের চোখের সামনে তুলে ধরবে। আর এ ধরনের টেলিস্কোপকেই এখন আমরা বলে থাকি প্রতিফলক টেলিস্কোপ (Refracting telescope) । আগেরগুলো যেহেতু প্রতিসরণকে কাজে লাগাতো তাই তাদের বলা হতো প্রতিসারক টেলিস্কোপ (Refracting telescope)।

ধরতে পেরেছেন লোকটা কে? আচ্ছা যদি এখনো ধরতে না পারেন, তাহলে আরেকটা সূত্র দিচ্ছি। এবার পারতেই হবে। ঐ বইটার নাম ছিল, ফিলোসফিয়া ন্যাচারালিস প্রিন্সিপিয়া ম্যাথামে... কী? ধরে ফেলেছেন?

সর্বাকালের অন্যতম সেরা বিজ্ঞানী নিউটন 

হ্যাঁ, তার নাম আইজ্যাক নিউটন। আরেকজন যিনি এর উপর কাজ করেছিলেন তার নাম ছিল কোপার্নিকাস।

যাওয়ার আগে গ্যালিলিওর আরেকটু প্রশংসা করে যাই। যদি কারো মাঝে টেলিস্কোপের প্রথম আবিষ্কর্তা নয় বলে যদি এখনো ক্ষোভ থেকে থাকে তাই আর কি। এটা নিশ্চয়ই জানা আছে যে, প্রত্যেক ভিন্ন ভিন্ন তরঙ্গদৈর্ঘ্যের দৃশ্যমান অথবা অদৃশ্যমান আলোকরশ্মির জন্য ভিন্ন ভিন্ন টেলিস্কোপ ব্যবহৃত হয়। যেমন, রেডিও টেলিস্কোপ, ইনফ্রারেড টেলিস্কোপ, ইউভি টেলিস্কোপ অথবা নাসার কোনো খবরে হয়তো শুনে থাকবেন নতুন কোনো মহাজাগতিকরশ্মির কথা। যেটা ধরতে ব্যবহৃত হয়-কসমিক টেলিস্কোপ। কত ধরনের টেলিস্কোপই না রয়েছে আমাদের আশেপাশে!

এছাড়াও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টেলিস্কোপ হাবল টেলিস্কোপ থেকে শুরু করে আধুনিকতম সরল বা ক্ষুদ্র টেলিস্কোপের সর্বশেষ সংস্করণটি পর্যন্ত যে বিজ্ঞানীর অবদানের কথা শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করা হয় তার নাম গ্যালিলিও।

চুপি চুপি একটা কথা বলি। গ্যালিলিওর মৃত্যুর আগে শেষ কথা কী ছিল জানেন?
"পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘোরে।" 
যে মানুষটা মৃত্যুর আগেও চরমতম বৈজ্ঞানিক সত্যটা ভুলে যাননি তাঁর ব্যাপারে সগর্বে আমরা সবাইকে বলতেই পারি, "সর্বপ্রথম না হোক, আমার জানা সর্বশ্রেষ্ঠ জ্যোতির্বিজ্ঞানী গ্যালিলিও-ই!"
বিজ্ঞানীদের চাচ্চু বললে তারা রাগ করবে কী? 
Category: articles

বৃহস্পতিবার, ১৬ জুন, ২০১৬

টেলিস্কোপের মাধ্যমে রাতের আকাশের সৌন্দর্য চলে আসে হাতের নাগালে। কিন্তু টেলিস্কোপ কেনার আগে একটু বুদ্ধি খাটানো দরকার। না হলে দেখা যাবে, টেলিস্কোপ রাতের আকাশের চাহিদা পূরণ করতে ব্যর্থ হচ্ছে। অনেকেই আবার এত উচ্চ কনফিগারেশনের টেলিস্কোপ কিনে ফেলেন যার কোন প্রয়োজনই নেই, অথবা যা বিগিনারদের জন্যে উপযুক্ত নয়। তাহলে কী করলে ভালো হয়? চলুন দেখা যাক।
টেলিস্কোপে চাঁদের দৃশ্য 

আমরা জ্যোতির্বিদ্যার বইয়ে বা বিভিন্ন ওয়েবসাইটে রাতের আকাশের দারুণ দারুণ ছবি দেখি। মনে রাখতে হবে এই ছবিগুলো সাধারণ টেলিস্কোপে তোলা নয়। এসব ছবি তোলা হয় উচ্চ ক্ষমতার টেলিস্কোপ, ক্যামেরার দীর্ঘ সময়ের এক্সপোজার বা স্পেইস টেলিস্কোপ দিয়ে। এই যন্ত্রগুলোর মাধ্যমে আকাশের বস্তুদের সূক্ষ্ম বৈশিষ্ট্য চলে আসে চোখের খুব কাছে। অনেক সময় কোনো কোনো ছবি একাধিক ডিভাইসের সমন্বয়ে তৈরি করা হয়।
তাই বলে হতাশ হবার কোনো প্রয়োজন নেই। ছোট্ট একখান টেলিস্কোপ আপনার চাহিদার অনেকাংশই পূরণ করতে সক্ষম। আপনার টেলিস্কোপের প্রথম লক্ষ্যই হবে চাঁদ। এটিতো রাতের আকাশের সবচেয়ে বড় ও উজ্জ্বল বস্তু। এমনকি ৩০ পাওয়ারের (৩০ পাওয়ারের অর্থ বস্তুটাকে ৩০ গুণ কাছে থেকে দেখলে যেমন দেখা যেত তেমন দেখা) একটি টেলিস্কোপ আপনাকে চাঁদের কালো অঞ্চল, উঁচু- নিচু অঞ্চল এবং এর শত শত খাদও দেখিয়ে দেবে। আরও বেশি শক্তির টেলিস্কোপ হলে চাঁদের পুরোটাই টেলিস্কোপের আইপিসে (যেখানে চোখ রাখা হয়) এঁটে যাবে। দেখা যাবে এটি ক্রমশ দৃষ্টি থেকে সরে যাচ্ছে। এটা হচ্ছে পৃথিবীর আবর্তনের কারণে এটি পশ্চিমে সরে যাচ্ছে বলে। এর দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে আপনার মনে হবে, আপনি আর এ জগতে নেই। মহাশূন্যে ভেসে বেড়াচ্ছেন একজন নভোচারী  হিসেবে!
২০ থেকে ৩০ পাওয়ারের টেলিস্কোপ আপনার সামনে গ্রহদেরকেও দারুণভাবে ফুটিয়ে তুলবে। কিন্তু পাওয়ার যদি হয় ৪০, আপনি চাঁদের মতো বুধশুক্র গ্রহেরও দশা (বড়ো- ছোট হওয়া) দেখতে পাবেন। দেখবেন মঙ্গলের লাল রঙের ছড়াছড়ি, বৃহস্পতির প্রধান চারটি উপগ্রহ যা গ্যালিলিও সবার আগে দেখেছিলেন, শনির বলয় ও উপগ্রহ টাইটান, তারার মতো দেখতে ইউরেনাস ও নেপচুন গ্রহ। আরও দেখবেন (অন্ধকার আকাশ হলে ভালো হয়) ডাবল স্টার, নক্ষত্র গুচ্ছ, নেবুলা, প্রায় আড়াই লাখ দূরের অ্যান্ড্রোমিডা গ্যালাক্সি ইত্যাদি।
এখন বাস্তবতা হল, এই জিনিসগুলো দেখার জন্যে আপনি যদি মুখিয়ে থাকেন, তাহলে টেলিস্কোপ কেনার আগে অন্তত একটিবার একটি বাইনোকুলার বা দুরবিন কেনার কথা ভাবুন। শুনতে হাস্যকর লাগলেও পেশাদার ও অপেশাদার দুই ধরনের জ্যোতির্বিদদেরই পরামর্শ এটাই। আপনি যদি একজন পোড়-খাওয়া আকাশ পর্যবেক্ষককে এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করেন, তাহলে উত্তর পাবেন এ রকম,
প্রথমে কিছু দিন খালি চোখে আকাশ দেখুন, এরপর একটি বাইনোকুলার কিনুন।
বাইনোকুলার কিনতেঃ
অনেকেই বাইনোকুলারকে একেবারেই অবহেলা করেন। কিন্তু সত্যি বলতে, অনেকগুলো কাজের জন্যে বাইনোকুলারই হচ্ছে সেরা ডিভাইস। একটি ৭ পাওয়ারের বাইনোকুলার দামেও স্বস্তা, বহন করতেও ঝামেলা কম। আরেকটু পাওয়ার বাড়িয়ে নিলেই এটি আপনাকে সাধারণ টেলিস্কোপের চেয়ে ভালো সেবা দিবে। আমার নিজের ২০ পাওয়ারের দুরবিন দিয়ে চাঁদের স্পষ্ট দৃশ্যসহ খালি চোখের চেয়ে কয়েকশো গুণ বেশি তারা দেখি। অন্যদের মতোই বাইনোকুলারে চোখ রেখে রাতের আকাশ দেখে আমি অবাক ও মুগ্ধ না হয়ে পারিনি।
অনেকেই ৭ x ৫০ দুরবিন বেশি ব্যবহার করেন। এখানে ৭ হচ্ছে এর পাওয়ার। বস্তুটিকে ৭ গুণ কাছ থেকে দেখলে যেমন দেখা যেতে এটা দিয়ে তাই বোঝায়। আর ৫০ হচ্ছে এর অভিলক্ষ্যের ব্যাস।
ছবিতে দেখুনঃ-
দুরবিনের হিসাব বুঝতে হলে এর আইপিস ও অভিলক্ষ্য চিনতে হবে
টেলিস্কোপে ও বাইনোকুলার নিয়ে আরও নিবন্ধ পড়তে চোখ রাখুন এইএই লিঙ্কে। 
Category: articles

জ্যোতির্বিজ্ঞান পরিভাষা: জেনে নিন কোন শব্দের কী মানে

এখানে সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ জ্যোতির্বিদ্যায় প্রয়োজনীয় পরিভাষাগুলোর তালিকা দেওয়া হলো। সাজানো হয়েছে অক্ষরের ক্রমানুসারে। এই তালিকা নিয়মিত আপডেট...