Advertisement

শুক্রবার, ১১ আগস্ট, ২০২৩

নেবুলা বা নীহারিকা হলো আন্তঃনাক্ষত্রিক মেঘ, যাতে থাকে গ্যাস ও ধূলিকণা৷ গ্যাসের মধ্যে মূলত হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম৷ লেগুন নেবুলাটা আছে স্যাজিটেরিয়াস বা ধনুমণ্ডলে। বছরের এ সময়ে (আগস্ট) মণ্ডলটা খুব ভাল দেখা যায়৷ পাঁচ হাজার আলোকবর্ষ দূরের এ নীহারিকাটা খালি চোখে খুবই অস্পষ্ট। তবে সাধারণ দুরবিনেই ভেসে ওঠে এর সুন্দর চেহারা৷


লেগুন নেবুলা

আগস্ট মাসে নয়টার দিকে আকাশের সর্বোচ্চ বিন্দুতে থাকবে। জুলাই। মাসে মধ্যরাতে৷ আর সেপ্টেম্বরে সন্ধ্যায়ই। নেবুলাটার বৈজ্ঞানিক নাম মেসিয়ার ৮ বা এনজিসি ৬৫২৩।

লেগুন নেবুলার দেখা মিলবে টিপত তারানকশার পাশে। ছবি: Earthsky


Category: articles

রবিবার, ২১ মে, ২০২৩

 


ওমুয়ামুয়া। সৌরজগতে প্রবেশ করা প্রথম আন্তনাক্ষত্রিক বস্তু৷ ২০১৭ দালের ১৯ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের হোয়াইর হালিয়াকালা মানমন্দির থেকে বস্তুটা আবিষ্কার করেন কানাডিয়ান জ্যোতির্বিদ ডেভিড ওয়ার্ক৷ সেসময় সূর্য থেকে দূরে সরতে শুরু করে দিয়েছিল বস্তুটা।
দেখতে ধূমকেতুর মতো হলেও আসলে এটা তা নয়। গ্রহাণুর সাথে মিল আছে। তবে ঠিক তাও নয়। কেউ কেউ তো আবার একে এলিয়েনদের সৃষ্টি বলেও মনে করেছিলেন। যদিও তার সপক্ষে প্রমাণ নেই।
Category: articles

মঙ্গলবার, ৪ আগস্ট, ২০২০

দেখলে মনে হবে অনিন্দ্য সুন্দর বাহারি এক প্রজাপতি বুঝি ডানা মেলে আছে। নীল, রক্তিম ও লালে গড়া তার দেহখানা। দেখে মনে হবে, ডানা দোলাতে দোলাতে তারার জগতকে পেরিয়ে যাচ্ছে বুঝি। 


মহাজাগতিক প্রজাপতি


এই দৃষ্টিনন্দন প্রজাপতিটি আছে হাজার হাজার আলোকবর্ষ দূরে। আর আসল পরিচয়? একটি গ্রহ নেবুলা। লোহিত দানব নক্ষত্রদের জীবনের অন্তিম দশায় এদের থেকে নির্গত আয়নিত, জ্বলজ্বল করা ও প্রসারণশীল গ্যাসকে বলে গ্রহ নেবুলা (planetary nebula)। ছবিটি তুলেছে ইউরোপিয়ান স্পেস অবজারভেটরি (ESO)। ব্যবহার করা হয়েছে চিলিতে অবস্থিত  ভেরি লার্জ টেলিস্কোপ। 


আরও পড়ুন

☛ এক আলোকবর্ষ কত বড়?

☛ গ্রহ নেবুলা কীভাবে তৈরি হয়? 


প্রজাপতিটির ভারিক্কি নাম এনজিসি ২৮৯৯। অবস্থিত দক্ষিণ গোলার্ধের আকাশে। পৃথিবী থেকে ৩,০০০ থেকে ৬,৫০০ আলোকবর্ষ দূরে। 


বয়স বেশিদিন হয়নি। নক্ষত্রের চারপাশে যে গ্যাসের যে খোলস আছে সেটা অতিবেগুনি আলোয় জ্বলে ওঠে। এভাবেই গ্যাসগুলো হয়ে ওঠে উজ্জ্বল। তবে কাজটি খুব বেশিদিন ধরে ঘতে না। মাত্র কয়েক হাজার বছর। তীব্র বিকিরণের ধাক্কায় এরপরেই ভেঙে যায় গ্যাসের কণাগুলো। 


সূত্র: সিএনএন 

Category: articles

সোমবার, ৪ মে, ২০২০

রানিং চিকেন নেবুলা। সূত্র: নাসা অ্যাপড

হ্যাঁ, ছবিটা দেখলে অনেকের কাছেই মনে হবে একটি চিকেন দৌড়াচ্ছে বুঝি! তবে অনেকের কাছেই এটি আবার একটি নেবুলা। বাংলায় যাকে বলে নীহারিকা। যেখানে তৈরি হয় নতুন নতুন নক্ষত্ররা। নেবুলাটি আইসি ২৯৪৪ নামে নথিবদ্ধ আছে। এর বিস্তৃতি প্রায় ১০০ আলোকবর্ষ। পৃথিবী থেকে দূরত্ব ৬ হাজার আলোবর্ষ। আকাশের Centaurus বা মহিষাসুর তারামণ্ডলের দিকে তাকালে পাওয়া যাবে একে। 
Category: articles

বুধবার, ৭ আগস্ট, ২০১৯


নাম শুনেই বোঝা যাচ্ছে, চেহারা মাছের মাথার মতো বলেই এই নাম হয়েছে এর। তবে সবার কাছে তেমন মনে নাও হতে পারে। নেবুলা মানেই নতুন নক্ষত্র তৈরির কারখানা। আর এই নেবুলাটার অবস্থান উত্তর আকাশে। ক্যাসিওপিয়া তারামণ্ডলীতে। পাশেই আছে তারা তৈরির আরেকটি উর্বর কারখানা। হার্ট নেবুলা। এছাড়াও আছে বিখ্যাত ডাবল স্টার ক্লাস্টার। সব মিলিয়ে তৈরি হয়েছে তারা তৈরির এক উর্বর অঞ্চল। নেবুলাটির দূরত্ব মাত্র ৬ হাজার আলোকবর্ষ।

সূত্র: অ্যাস্ট্রোনমি পিকচার অব দ্য ডে (নাসা)
Category: articles

শনিবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০১৭


এখন পর্যন্ত জানা মতে বামন গ্রহ প্লুটোর উপগ্রহ আছে পাঁচটি। এদের মধ্যে হাইড্রার কক্ষপথ সবচেয়ে দূরে। আবিষ্কৃত হয় ২০০৫ সালে। একই বছর আবিষ্কৃত হয় আরেক উপগ্রহ নিক্স। ২০১৫ সালে নিউ হরাইজনস যান প্লুটোর পাশ দিয়ে যাবার সময় হাইড্রাকেও দেখে যায়। তবে এটি আবিষ্কৃত হয় হাবল স্পেস টেলিস্কোপের সাহায্যে। গ্রিক রূপকথার নয় মাথাওয়ালা সাপ হাইড্রার নাম অনুসারে এর এ নাম রাখা হয়। 
Category: articles

সোমবার, ২১ নভেম্বর, ২০১৬

ঢাকার কৃত্রিম আলোয় ঢাকা পড়ে যায় অসংখ্য তারা। তবে শুক্র গ্রহ কিন্তু যে কোনো তারার চেয়েও বেশি উজ্জ্বল। ইদানিং শুক্র আবার খুব বেশি উজ্জ্বল। সন্ধ্যায় দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে তাকালে শুরুতে চমকেই যেতে হয়। মনে হয় দূরের কোনো টাওয়ারের আলো জ্বলছে বুঝি! ওটা আসলে শুক্র- সন্ধ্যাতারা।

খিলগাঁও ফ্লাইওভার থেকে তোলা শুক্র গ্রহের ছবি।
তুলেছেনঃ হাওলাদার আব্দুল কাইয়ুম
আলোক দুষণের জন্যে বিখ্যাত গুলিস্তানেও দেখা যাচ্ছে শুক্র।
আরো পড়ুনঃ
Category: articles

রবিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৬

কাঁকড়া নেবুলা 

১০৫৪ সালে পৃথিবী থেকে পাঁচ হাজার আলোকবর্ষ দূরে একটি সুপারনোভার বিস্ফোরণ ঘটে। চীন দেশে একে দেখার কথা লেখা আছে। এত দূরের থাকার পরেও বহু মাস ধরে একে খালি চোখে দেখা গিয়েছিল। এটি এত বেশি উজ্জ্বল ছিল যে একে দিনের বেলায়ও দেখা যেত। রাতের বেলায় এর আলোতে বই পড়া যেত। এটি যদি এর দশ ভাগের এক ভাগ অর্থ্যাৎ, পাঁচশ আলোকবর্ষ দূরে থাকত তবে এটি একশ গুণ উজ্জ্বল হত। সেক্ষেত্রে রাত আর দিনের মধ্যে কোনো পার্থক্য থাকত না। এই বিস্ফোরণের তীব্রতা পৃথিবীতে আলো প্রদানের ক্ষেত্রে সূর্যের সাথে পাল্লা দিতে পারত, যদিও সূর্য এর চেয়ে কোটি কোটি গুণ কাছে।

এ সুপারনোভার অবশিষ্টাংশকেই আমরা এখন কাঁকড়া নীহারিকা (Crab nebula) নামে চিনি।

সূত্রঃ
আ ব্রিফার হিস্টরি অব টাইম
অনুবাদঃ আব্দুল্যাহ আদিল মাহমুদ 
Category: articles

বুধবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে সূর্যোদয়  

আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন প্রতি ৯২ মিনিটে পৃথিবীকে একবার ঘুরে আসে। এর ফলে এটি দিনে ১৬ বার করে 'সূর্যোদয়' ও 'সূর্যাস্ত' দেখে। নিচের পৃথিবীকে অন্ধকার দেখা যাচ্ছে, কারণ মহাকাশ স্টেশন উপরে থাকায় আগেই সূর্যোদয় দেখে ফেলেছে। 

আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন হল পৃথিবীর কক্ষপথে থাকা সবচেয়ে বড় কৃত্রিম উপগ্রহ। পৃথিবী থেকে এর উচ্চতা ৩৩০ থেকে ৪৩৫ কিলোমিটারের (২০৫ থেকে ২৭০ মাইল) মধ্যে থাকে। একে কক্ষপথে পাঠানো হয় ১৯৯৮ সালে। 

আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন
Category: articles

সোমবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬


জুনো মহাকাশযানের ক্যামেরায় ধরা পড়া বৃহস্পতি গ্রহের দক্ষিণ মেরুর ছবি 

২০০০ সালের দিকে ক্যাসিনি মিশনের সময় মহাকাশযান ক্যাসিনিও যেটা পারেনি, ২০১৬ সালের ২৭ শে আগস্টে এসে মহাকাশযান জুনো সেটাই করে দেখাল!

কারণ, বৃহস্পতি নামক গ্যাস দৈত্যখানার (gas giant) দক্ষিণ মেরু দেখিতে পারে নাই কেহ এযাবতকাল পর্যন্ত এতখানি চক্ষু মেলিয়া! (গুরু-চণ্ডালী দোষ মাফ করবেন, আবেগ ধরে রাখতে পারিনি)

অবশেষে মহাকাশযান জুনো এতদিনের এই অসাধ্য সাধন করে দেখাল এবং বৃহস্পতির দক্ষিণ মেরুর খুব পরিষ্কার একটি ছবি আমাদেরকে উপহার দিল।

এ সময় মহাকাশযান জুনো বৃহস্পতির মেরু অঞ্চল থেকে মাত্র ৫৮ হাজার ৭০০ মাইল উপরে ছিল।

এরই মাধ্যমে এই প্রথম বৃহস্পতির দক্ষিণ মেরু অঞ্চল সম্পর্কে এত স্বচ্ছ ধারণা পাওয়া গেল! বৃহস্পতির বিষুবীয় অঞ্চলে যেমন পরিচিত "বেল্ট" বা "জোন" এর অস্তিত্ব পাওয়া যায়, মেরু অঞ্চলে ঠিক তেমনটা থাকে না। এখানে বরং বিভিন্ন আকারের ছোটখাটো ঝড়ের দাগ খুঁজে পাওয়া যায়। এই ঝড়গুলোর কোনটা ঘড়ির কাঁটার দিকে আবার কোনটা ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে ঘোরে! এগুলো দেখতে অনেকটা পৃথিবীর "হ্যারিকেন" এর মত হয়।

২০০০ সালে মহাকাশযান ক্যাসিনি শনি গ্রহে যাবার পথে বৃহস্পতির মেরু অঞ্চলের উল্লেখযোগ্য অংশের ছবি তুলেছিলে। কিন্তু এতটা উপযুক্ত দৃষ্টিভঙ্গী থেকে সেটি করা যায়নি।

সূত্রঃ
১। http://www.nasa.gov/image-feature/jpl/pia21032/jupiter-down-under
Category: articles

শুক্রবার, ২৬ আগস্ট, ২০১৬

শনির উপগ্রহ মাইমাস 

মাইমাস হল শনির একটি উপগ্রহ। ১৭৮৯ সালে উইলিয়াম হার্শেল এটি আবিষ্কার করেন। ছবিতে যে বিশাল খাদটি দেখা যাচ্ছে সেটার নামও রাখা হয়েছে তাঁর নামানুসারেই। এটি সৌরজগতের ২০তম বৃহত্তম উপগ্রহ। নিজস্ব মহাকর্ষের কারণে যেসব বস্তুরা গোলাকার আকৃতি পেয়েছে তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত জানা মতে এটিই সবচেয়ে ছোট বস্তু।
এই ছবিটি তুলেছে মহাকাশযান ক্যাসিনি, ২০১০ সালে।

আরো পড়ুনঃ
এক নজরে শনি গ্রহ
Category: articles

বুধবার, ২৪ আগস্ট, ২০১৬

এনজিসি ৫২৬৪ গ্যালাক্সি। ছবিঃ হাবল স্পেস টেলিস্কোপ 

এটি একটি বামন গ্যালাক্সি। পৃথিবী থেকে ১৫ মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। আকাশের হাইড্রা তারামণ্ডলীতে এর অবস্থান। এতে তারার সংখ্যা ১০০ কোটি। বলতে হবে যে ছায়াপথটি খুব গরীব, কারণ আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সিতে এর একশ গুণ তারা আছে। অধিকাংশ ছায়াপথের আকার সর্পিল বা উপবৃত্তাকার হলেও এর আকার হচ্ছে অনিয়মিত (irregular)। জ্যোতির্বিদদের বিশ্বাস, এর আশেপাশে অন্যনায় গ্যালাক্সির উপস্থিতির কারণে এর আকৃতি এমন হয় গেছে।

আরো পড়ুনঃ
☛ আজকের ছবিঃ আর্কাইভ

সূত্রঃ
১। https://www.spacetelescope.org/images/potw1634a/
Category: articles

সোমবার, ৪ জুলাই, ২০১৬

মহাজাগতিক সভ্যতার প্রকারভেদ 

আমরাতো বর্তমানে যুগে নিজেদেরকে অনেক উন্নত মনে করি। কিন্তু মহাজাগতিক স্কেলে আসলে আমরা কতটুকু উন্নত? মহাজাগতিক স্কেলে কোনো বুদ্ধিমান প্রাণীর সম্প্রদায়ের সভ্যতাকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। এটা হল টাইপ ১, টাইপ ২ এবং টাইপ ৩ সভ্যতা।
টাইপ ১ সভ্যতাকে গ্রহ সভ্যতাও (Planetary civilization) বলা হয়। এই সভ্যতায় প্রাণীরা তাদের নিকটবর্তী নক্ষত্র থেকে গ্রহে আসা সম্পূর্ণ শক্তি ধরে রাখতে ও ব্যবহার করতে পারে।
টাইপ ২ সভ্যতার প্রাণী সম্পূর্ণ নক্ষত্রের শক্তি ব্যবহারে সক্ষম। কল্পনা করা হয় যে এরা নক্ষত্রের চারপাশে একটি ডাইসন স্ফিয়ার তৈরি করে। পুরো নক্ষত্রকে বেষ্টনকারী এই গোলক নক্ষত্রের সব শক্তি শোষণ করে, যা প্রাণীরা কাজে লাগায়।
অন্য দিকে টাইপ ৩ সভ্যতার প্রাণীরা পুরো গ্যালাক্সিকে নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম।
এই তিনটিই হল মূল শ্রেণিবিভাগ। আরো কিছু বাড়তি প্রকারভেদও আছে। তবে সেটা 'আজকের ছবি' বিভাগে প্রকাশের যোগ্য নয়।

সূত্রঃ
১। https://en.wikipedia.org/wiki/Kardashev_scale
Category: articles

শুক্রবার, ৩ জুন, ২০১৬

তিমি ছায়াপথ আসলেই দেখতে তিমির মত

হ্যাঁ, দেখতে তিমির মত লাগে বলেই গ্যালাক্সিটি এ নাম পেয়েছে। এর প্রকৃত নাম এনজিসি ৪৬৩১। এটি একটি সর্পিল বা কুন্ডলিত (Spiral) ছায়াপথ। এর দূরত্ব ২ কোটি ৫০ লাখ আলোকবর্ষ। প্রান্তিকভাবে দেখলে একে দেখতে অনেকটাই তিমি মাছের (তিমি আসলে মাছ নয়) মত দেখায়। এটি আকারে অনেকটা আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির মতই। 
Category: articles

শুক্রবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

মেসিয়ার ৮২ 
মেসিয়ার ৮২ গ্যালাক্সিটির অপর নাম এনজিসি ৩০৩৪। একে সংক্ষেপে এম ৮২ (M82)  বা অনেক সময় সিগার গ্যালাক্সিও বলা হয়। এটি ১ কোটি ২০ লাখ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। আকাশের সপ্তর্ষীমণ্ডলী অঞ্চলে এর অবস্থান। এটি খুবই উর্বর (Starburst) গ্যালাক্সি। অর্থ্যাৎ, এতে নতুন নক্ষত্র জন্মের হার খুব বেশি। আমাদের সমগ্র মিল্কিওয়ের চেয়েও এই উর্বর গ্যালাক্সিটির দীপ্তি (Luminosity) ৪ গুণ
বেশি এবং মিল্কিওয়ে কেন্দ্রের চেয়ে বেশি ১০০ গুণ। উর্বর গ্যালাক্সিদের মধ্যে এটি আমাদের নিকটতম।

ফরাসী জ্যোতির্বিদ চার্লে মেসিয়ে ছিলেন ধূমকেতু শিকারী। অনেকগুলো বস্তুকে তিনি এক সময় ধূমকেতু মনে করলেও পরে জানা যায় এরা ধূমকেতু নয়। তিনি হতাশ হলেন। পরে এদের পেছনে সময় নষ্ট করা থেকে বাঁচতে এদের একটি তালিকা করলেন। বর্তমানে এই তালিকায় ১১০ টি বস্তু আছে। তাঁর নামানুসারেই বস্তুগুলোকে বলা হয় মেসিয়ার অবজেক্ট।
ছবিটি হাবল টেলিস্কোপের তোলা।

আর্কাইভঃ  আজকের ছবি
সূত্রঃ 
[১] উইকিপিডিয়াঃ Messier 82
Category: articles

জ্যোতির্বিজ্ঞান পরিভাষা: জেনে নিন কোন শব্দের কী মানে

এখানে সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ জ্যোতির্বিদ্যায় প্রয়োজনীয় পরিভাষাগুলোর তালিকা দেওয়া হলো। সাজানো হয়েছে অক্ষরের ক্রমানুসারে। এই তালিকা নিয়মিত আপডেট...