সূর্য হল আমাদের সৌরজগতের শক্তি সরবরাহ কেন্দ্র। জ্যোতির্বিজ্ঞানের ভাষায় এটি হল একটি সাধারণ নক্ষত্র। কিন্তু সাধারণ এই নক্ষত্রই প্রতি সেকেন্ডে উৎপন্ন করে বিপুল পরিমাণ শক্তি, প্রধানত আলো ও তাপ বিকিরণের মাধ্যমে। প্রতি সেকেন্ডে সূর্যে উৎপন্ন শক্তির পরিমাণ হল 5 x 1023 অশ্বশক্তির সমপরিমাণ। ধারণা পেতে চান এই পরিমাণ শক্তি কতটা বেশি? মনে করুন, পৃথিবী থেকে সূর্য অবধি একটা বরফের সেতু নির্মাণ করা হল, যা ১ মাইল পুরু ও দুই মাইল চওড়া। এই সেটুটাকে এক সেকেন্ডে উড়িয়ে দিতে সমান পরিমাণ শক্তি লাগবে!
চলুন, জেনেই নিই সূর্যের বয়স কত।
সূর্যের বয়স জানার সরাসরি কোন উপায় নেই। পৃথিবীতে প্রাপ্ত সবচেয়ে প্রাচীন প্রস্তরখণ্ড ও উল্কাপিণ্ডের বয়স হচ্ছে ৪৬০ কোটি বছর। যদি ধরে নেওয়া হয়, পুরো সৌরজগত একই সাথে সৃষ্টি হয়েছিল, তবে সূর্যের বয়সও হয় এটাই। অবশ্য, এই অনুমান ভুল হবার সম্ভাবনা তেমন একটা নেই। অর্থ্যাৎ সূর্যের বয়স প্রায় ৫ বিলিয়ন বা ৫০০ কোটি বছর।
সবচেয়ে প্রাচীন পাথরের তেজস্ক্রিয় ভাঙ্গন সূত্র কাজে লাগিয়ে এর বয়স বের করা হয়।
সূত্রঃ
নাসা হেলিওস
চলুন, জেনেই নিই সূর্যের বয়স কত।
সূর্যের বয়স জানার সরাসরি কোন উপায় নেই। পৃথিবীতে প্রাপ্ত সবচেয়ে প্রাচীন প্রস্তরখণ্ড ও উল্কাপিণ্ডের বয়স হচ্ছে ৪৬০ কোটি বছর। যদি ধরে নেওয়া হয়, পুরো সৌরজগত একই সাথে সৃষ্টি হয়েছিল, তবে সূর্যের বয়সও হয় এটাই। অবশ্য, এই অনুমান ভুল হবার সম্ভাবনা তেমন একটা নেই। অর্থ্যাৎ সূর্যের বয়স প্রায় ৫ বিলিয়ন বা ৫০০ কোটি বছর।
সবচেয়ে প্রাচীন পাথরের তেজস্ক্রিয় ভাঙ্গন সূত্র কাজে লাগিয়ে এর বয়স বের করা হয়।
সূত্রঃ
নাসা হেলিওস